1. me@sottershondhanebangladesh.com : দৈনিক সত্যের সন্ধানে বাংলাদেশ : দৈনিক সত্যের সন্ধানে
  2. info@www.sottershondhanebangladesh.com : দৈনিক সত্যের সন্ধানে বাংলাদেশ :
বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:০৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলার নাঙ্গলঝাড়া ডিলাইটেড ক্লাব এর উদ্যোগে বন্যার্তদের জন্য উপহার সমগ্রী পাঠানো হয়েছে তাহিরপুরে সাইকুল ইসলামের নেতৃত্বে বিভিন্ন ছড়া ও নদীর খনিজ বালু হরিলুটের মচ্ছব ঝিকরগাছার শিমুলিয়া আদর্শ শিশু একাডেমিতে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ প্রাণী সম্পদ হাসপাতালের বাহিরে সরকারি ঔষধ : রাতে ঔষধ ব্যবসায়ী প্রশাসনিক কার্যালয়ে তালাবদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার আাশাশুনিতে মোস্তাকিমের লাশ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য মানববন্ধন সুনামগঞ্জ জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত ঝিকরগাছায় ষড়যন্ত্র মূলক অগ্নিসংযোগের ঘটনায় প্রতিবাদ মিছিল ও মানববন্ধন সুনামগঞ্জে দূর্নীতিবাজ ডাক্তারের অপসারণের দাবিতে ৩য় দফা কর্মসূচি পালিত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনী দ্রুত পাশের দাবি নারীমৈত্রী প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

সুনামগঞ্জে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ নিয়ে শঙ্কায় কৃষকরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেধে দেয়া নির্ধারিত সময়েও ফসর রক্ষা বাঁধের কাজ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২ মার্চ, ২০২৪
  • ১৭১ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার::

সুনামগঞ্জে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেধে দেয়া নির্ধারিত সময়েও ফসর রক্ষা বাঁধের কাজ শেষ হয়নি। বাঁধের কাজ চলছে দায়সারা। কাবিটা নীতিমালা অনুযায়ী ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে বাঁধের কাজ শেষ হওয়ার কথা। পানি উন্নয়ন বোর্ড দাবি করছে ৮৬ ভাগ বাঁধের কাজ শেষ হয়েছে। তবে, হাওর পাড়ের কৃষকরা বলছেন, কাগজে কলমে ৮৬ ভাগ দেখালেও বাস্তবে ৩০ থেকে ৩৫ ভাগ কাজ হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে বাঁধের কাজ শেষ না হওয়ায় হাওর পাড়ের কৃষকদের মধ্যে শঙ্কা দেখা দিয়েছে ।

পাউবো’র তথ্যানুযায়ী, জেলার ১২টি উপজেলার হাওরে এবার পাউবো ও প্রশাসন ৫৯১ কিলোমিটার বাঁধ সংস্কার ও নির্মাণের কাজ করছে।৭৩৫টি প্রকল্পে ১২৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কাজের সময়সীমা ১৫ ডিসেম্বর থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেয়া হয়।

জানা যায়, প্রায় ফসর রক্ষা বাঁধে স্লোফ, কমপেকশন, বন বা ঘাস লাগানো বাকি রয়েছে। কিছু বাঁধ বালু মাটি দিয়ে উঁচু করা হয়েছে। বাঁধের উপরের অংশ (টপ) ডিজাইন অনুযায়ী না করে কোথাও কোথাও টপের প্রস্ত কম করা হয়েছে। জেলার উপজেলাগুলোতে এবার ২ লাখ ২৩ হাজার ৪০৭ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ করা হয়েছে। ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৩ লাখ ৭০ হাজার ২০ টন। যার বাজার মূল্য ৪ হাজার কোটি টাকা। পাহাড়ি ঢল ও আগাম বন্যার হাত থেকে রক্ষা করতে সরকার প্রতি বছর হাওরে শত কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়ে অস্থায়ী ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করে। এই কাজ ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে শুরু হয়ে ফেব্রুয়ারিতে শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে শেষ না হওয়ায়ও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন কৃষকরা।

এইদিকে তাহিরপুর উপজেলার ৮২টি প্রকল্পের মধ্যে ৮টি প্রকল্পের কাজ এখনও অসম্পূর্ণ রয়েছে। হাওরের গুরুত্বপূর্ণ মাটিয়ান ও বোয়ালমারা ক্লোজার বাঁধটি এখনও অসম্পূর্ণ রয়েছে। পাহাড়ি ঢল যাদুকাটা নদী দিয়ে নামলে প্রথম আঘাত হানে মাটিয়ান হাওরের বাঁধে। গুরুত্বপূর্ন বড়দল, কাউকান্দি বাঁধের মাটির কাজ এখনও শেষ হয়নি। হাওরে বৃষ্টি শুরু হয়েছে, চিন্তায় পড়েছেন কৃষকরা।

দক্ষিণ শ্রীপুর ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য পিআইসি মো. ডালিম জানান, আমরা বাঁধের কার্যাদেশ দেরিতে পেয়েছি। মাটি কাটার এক্সকেভেটর মেশিন সংগ্রহ করতে বিলম্ব হয়েছে। মাঝে বৃষ্টি হচ্ছে, যার কারণে বাঁধের কাজে বিলম্ব হচ্ছে।

তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান কামরুল জানান, গত বুধবার কাজের সময়সীমা শেষ হলেও কোন কোন বাঁধে ২৫ থেকে ৩০ ভাগও কাজও হয়নি। একইসঙ্গে পিআইসির লোকজনও সময়মত টাকা পাচ্ছে না।

সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার মানবজমিনকে বলেন, সব মিলিয়ে বাঁধের কাজ গড়ে ৮৬ ভাগ শেষ হয়েছে। আসা করছি দ্রুত বাঁধের কাজ শেষ হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত